শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

নোটিশঃ
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সাংবাদিক  নিয়োগসহ পরিচয় পত্র নবায়ণ চলছে।

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনার পানি বেড়ে নদীর তীর রক্ষা বাঁধে ভাঙন

নিজস্ব প্রতিবেদক

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনার পানি বেড়ে নদীর তীর রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে ঝুঁকিতে পড়েছে বসতবাড়ি, আবাদি জমিসহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ।

সোমবার (২৩ মে) সকাল ৯টার দিকে পানি বেড়ে যমুনা নদীর শহড়াবাড়ি ঘাট পয়েন্টে ১৫ দশমিক ৫৮ সেন্টিমিটার সমতায় প্রবাহিত হচ্ছে। গত ১২ ঘণ্টার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ১০ সেন্টিমিটার। এখানে পানির বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার।

এদিকে, পানি বাড়ার সঙ্গে যমুনার ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। অব্যাহত ভাঙনে গত ১৯ মে পুকুরিয়া-ভুতবাড়ি এলাকায় তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ বিলীন হয়ে যায়। সর্বশেষ সোমবার ভোর ৫টার দিকে একই এলাকায় আরও ৮০ মিটার অংশ বিলীন হয়েছে। এ নিয়ে একই স্থানে প্রায় ১৮০ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে বাঁধ এলাকা। ঘরবাড়ি হারানোর ভয়ে আছেন নদী তীরবর্তী মানুষ।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে পুকুরিয়া-ভুতবাড়ি এলাকার ভাঙনরোধে যমুনার ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালে প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬০০ মিটার অংশে বাঁধ রক্ষায় কাজ করা হয়। নদীর তীরে স্লোপ করে তার ওপর জিও চট বিছিয়ে সিসি ব্লক প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এই কাজ শেষ হয়। বর্তমানে পানির স্রোতে সিসি ব্লকে বাঁধানো তীর রক্ষা বাঁধ ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। এরইমধ্যে নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে তীর রক্ষা বাঁধের বেশকিছু সিসি ব্লক।

পুকুরিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভাঙন ধেয়ে আসছে জনবসতি ও বাঁধের দিকে। আমার বাড়ি থেকে নদী ভাঙনের দূরত্ব মাত্র পাঁচ মিটার। ভাঙনরোধে ব্যবস্থা না নিলে যে কোনো সময় আমার বাড়িসহ আশপাশের অর্ধশত বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হবে।

তার অভিযোগ, ভাঙনরোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বারবার অনুরোধ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না।

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনার পানি বেড়ে নদীর তীর রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে ঝুঁকিতে পড়েছে বসতবাড়ি, আবাদি জমিসহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ।

সোমবার (২৩ মে) সকাল ৯টার দিকে পানি বেড়ে যমুনা নদীর শহড়াবাড়ি ঘাট পয়েন্টে ১৫ দশমিক ৫৮ সেন্টিমিটার সমতায় প্রবাহিত হচ্ছে। গত ১২ ঘণ্টার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ১০ সেন্টিমিটার। এখানে পানির বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার।

এদিকে, পানি বাড়ার সঙ্গে যমুনার ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। অব্যাহত ভাঙনে গত ১৯ মে পুকুরিয়া-ভুতবাড়ি এলাকায় তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ বিলীন হয়ে যায়। সর্বশেষ সোমবার ভোর ৫টার দিকে একই এলাকায় আরও ৮০ মিটার অংশ বিলীন হয়েছে। এ নিয়ে একই স্থানে প্রায় ১৮০ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে বাঁধ এলাকা। ঘরবাড়ি হারানোর ভয়ে আছেন নদী তীরবর্তী মানুষ।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে পুকুরিয়া-ভুতবাড়ি এলাকার ভাঙনরোধে যমুনার ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালে প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬০০ মিটার অংশে বাঁধ রক্ষায় কাজ করা হয়। নদীর তীরে স্লোপ করে তার ওপর জিও চট বিছিয়ে সিসি ব্লক প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এই কাজ শেষ হয়। বর্তমানে পানির স্রোতে সিসি ব্লকে বাঁধানো তীর রক্ষা বাঁধ ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। এরইমধ্যে নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে তীর রক্ষা বাঁধের বেশকিছু সিসি ব্লক।

পুকুরিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভাঙন ধেয়ে আসছে জনবসতি ও বাঁধের দিকে। আমার বাড়ি থেকে নদী ভাঙনের দূরত্ব মাত্র পাঁচ মিটার। ভাঙনরোধে ব্যবস্থা না নিলে যে কোনো সময় আমার বাড়িসহ আশপাশের অর্ধশত বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হবে।

তার অভিযোগ, ভাঙনরোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বারবার অনুরোধ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

All rights reserved © meghnapost.com